প্রকৃত ভালোবাসা
বাদাম বিক্রি করে খায় এই গরিব
ছেলেটি,আর
বড় লোকের একটি মেয়ে তার বাদাম
খাওয়ার
জন্য প্রতি দিন তার দোকানে আসে হঠাৎ
একদিন ছেলেটি বললো মেডাম টাকা
লাগবেনা...মেয়েটি বললো কেনো ?
ছেলেটি
বললো মেডাম এমনি,মেয়েটি হেসে হেসে
বললো আরে বোকা তুমি টাকানা নিলে
খাবে
কি ?ছেলেটি বললো, মেডাম আপনি বেশ
কিছু
দিন যাবত আমার দোকানে আসছেন বাদাম
খাওয়ার জন্য, আপনি যখন থেকে এই
দোকানে
বাদাম কিনছেন তখন থেকে আল্লাহ আমার
ভাগ্যকে বদলে দিতে শুরু করেছে। আমার
ব্যাবসা আগের চাইতে অনেকবেশি হচ্ছে
তাই,
আমি আপনাকে ফ্রি বাদাম খাওয়াবো !
মেয়েটি বললো তাহলে তুমি যদি বিনিময়
কিছু
না নাও তাহলে আমি তুমার দোকানে আর
আসবোনা।ছেলেটি বললো তাহলে আমি
বিনিময় নিবো কিন্তু আমি যা চাই তা
দিতে
হবে।মেয়ে : তুমি বল কি চাওছেলে : আপনি
প্রতি দিন আমার দোকানে এসে ২ মিনিট
দাড়াবেন আর আপনার সেই ভাগ্যবান হাতে
আমার বাদাম নাড়া দেওয়ার চামুছটা এক
মিনিট ধরে বাদাম নেড়ে নেরে দিবেন,
তাহলে হবে।মেয়েটি আবারো হাসতে
হাসতে
বললো ঠিক আছে আমি তোমার কথায়
রাজি
আছি!!!তো মেয়েটি প্রতি দিন আসে
এভাবে
কিছু দিন যাওয়ার পর হটাৎ ২ দিন ধরে
মেয়েটা আসছেনা।ছেলেটি খোঁজ নিয়ে
দেখে মেয়েটি হসপিটালে আছে।তার একটা
কিডনি ডেমেঞ্জ হয়ে গেছে।তার পর দিন
ছেলেটিঐ হস্পিটাল গিয়েছিলো.......তার
কিছু দিন পর মেয়েটি,সুস্থ হয়ে আবার এই
দোকানে বাদাম খেতে আসলো।ছেলেটি
মেয়েটিকে বললো মেডাম কেমন আছেন?
এতো
দিন আসেনাই কেনো ?মেয়েটি বললো
আমি
হস্পিটাল ছিলাম। আমার কিডনি নষ্ট হয়ে
গিয়েছিলো!!ছেলে : তার পর কি হলো ??
মেয়ে: তার পর কে আমাকে তার কিডনি
দান
করলো আমি তাকে খুজে পাইনি।ছেলে:
তাহলে একটা কাজ করেন
হসপিটালে আপনাকে যেই নার্স সেবা
করেছে
সেই নার্স কে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন, সে
হয়তোবা সব জানে !!!!তখন মেয়েটি পাগল
হয়ে
নার্স এর কাছে গেলো। গিয়ে বললো,
আপনি
বলেন আমাকে কিডনি কে দিলো, না বললে
আমি মরে যাবো। নার্স হেসে হেসে বললো
চলেন আমার সাথে, তখন নার্স তাকে নিয়ে
একটা রিক্সা করে একটি গরিব মহল্লায়
গেলো, ছোট্ট একটি ঘরে মেয়েটিকে
নিয়েঢুকলো। ছোট্ট ঘরে ঢুকে মেয়েটি
দেখে
সেই বাদাম ওয়ালা ছেলেটি বসে আছে।
মেয়েটি নার্স কে জিজ্ঞেস করলো
আমাকে
কিডনি দিয়েছে কে ?নার্স বললো এই সেই
বাদাম ওয়ালা, যিনি আপনাকে নিজের
কিডনি দান করেছে ।মেয়েটি কোন কথা
না
বলেই ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে বললো তুমি
চাইলে আমি সারা জীবন তোমারবাদাম
ওয়ালি হয়ে থাকতে চাই,,💛💚💙❤, তাই এমনি ভাবে গড়ে ওঠে অরজিনাল ভালোবাসার গল্প গুলো 😍😍😍
ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন

ভাবি যখন বউ
শোধ (part 1) ঠক ঠক ..
কে..(সোহান)
আমি স্নেহা মানে তোমার ভাবি।দরজা একটু খোল।(স্নেহা)
দরজা খোলার পর।ভাবি আপনি আমার রুমে।আজ না আপনার বাশর রাত।(সোহান)
তোমার ভাইয়া বলল তুমি নাকি পায়ে ব্যাথা পেয়েছ তাই এই ইনজেকশনটা দিতে এলাম।(স্নেহা)
ঐ একটু পেয়েছি।তাই বলে বাশর না করেই দেবরের সেবা করতে হবে।তোমার ঐ হিংসুটে
বরটা কি ভাববে বলতো।(এরই ভিতর ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে)(সোহান)
যা ভাবার ভাবুক।তা তোমার গালফ্রেন্ড কয়টা।(স্নেহা)
কি যে বল না।আমার মতো বাজে দেখতে ছেলের সাথে কোন মেয়ে প্রেম করবে।এরই মধ্যে আমার কেমন জানি অসস্থি লাগছে।আর গরমে গা গামছে।(সোহান)
কি যে বল তুমি দেখতে যা সুন্দর আর কিউট আমার তো মনে হয় তোমার অলরেডি গার্লফ্রেন্ড আছে।আমাকে দেখে লজ্জা পাচ্ছ।(স্নেহা)
আরে লজ্জা পাব কেন।সত্যি আমার কোন গালফ্রেন্ড নেই।(সোহান)
জানি জানি মুখে বলছ কেউ নেই।কিন্তু ঠিক এক সময় দেখা যাবে তোমার গালফ্রেন্ড
আছে।তাকে তোমার এই সুন্দর নরম বিছানায় নিয়ে কত আদর করছ।আরে তুমি এত ঘামছ
কেন।এদিকে এসো তোমার ঘাম মুছে দেই।(স্নেহা)
(এদিকে ইনজেকশনটা দেওয়ার পর
থেকেই কেন জানি গরম লাগছিল।আর এখন গরমের সাথে কেন জানি মনে হচ্ছে আমার কেন
জানি ভাবির উপর কুনজর পড়ছে।বারবার নিজেকে সামলাতে চেষ্টা করছি তবুও
ব্যার্থ হচ্ছি।নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে বললাম...) কই ঘামছি।অনেক
রাত হয়েছে ভাইয়া তোমার জন্যে অপেক্ষা করছে।তুমি দেরি করলে রাগ করতে
পারে।(সোহান)
না তোমার ভাই রাগ করবে না।আমার কাছে এসো তোমার মুখের ঘাম
মুছে দেই।বল নিজের বুকের উপর থেকে বিয়ের সাড়ির আচল সরিয়ে দেয় আর আমার খুব
কাছে আসে।(স্নেহা)
স্নেহা আমার কাছে আসার ফলে আমার চোখ শুধূ বারবার স্নেহার বুকের দিকে যচ্ছে।(সোহান)
কি হলো তুমি আমার দিকে এভাবে তাকিয়ে কি দেখছ।(স্নেহা)
তোমাকে দেখছি।(নেশার ঘোড়ে বলছি সোহান)
তাই আমাকে এভাবে দেখার কি আছে।(স্নেহা)
তোমাকে দেখতে একদম আমার অধরার মত লাগছে।মন চাইছ তোমাকে...(সোহান)
এই অধরাকে ।আর আমাকেই বা কি??(স্নহা আমার শরীরের বা গায়ে সাথে গা ঘেসে বললো)
অধরা আমার গার্লফ্রেন্ড ছিল।আর তোমার এই সৌন্দর্য তোমার গায়ের ঘ্রান যেন
অধরার মত।মন চাচ্ছে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে করতে সুখের সাগড়ে ভেসে
যেতে।(সোহান)
তাই কে মানা করেছে তোমাকে।আমিও তো তোমার মাঝে আজ হারিয়ে
যেতেই তোমার ভাইকে দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে তোমার কাছে এসেছি।তুমি আমাকে
আদর করবে না।স্নেহা সোহানকে জড়িয়ে ধরে)
স্নেহা আমাকে জড়িয়ে ধরার
ফলে।আমার ভিতরের পশুটা জেগে ওঠে আর স্নেহা বিছানায় ফেলে ওকে চুমা খেতে খেতে
স্নেহার গা থেকে সব কাপর খুলে ফেলে দেই।আর ওর সারা শরীরে আদর করতে করতে
হাড়িয়ে যাই এক অজানা সুখের দুনিয়া।পরের দিন ঘুম ভাজ্ঞে বাড়িতে মা বাবার হই
চই য়ে।ঘুম ভাজ্ঞতেই মনে হলো কেঊ আমাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মাথা দিয়ে শুয়ে
আছে।আমি তাকিয়ে দেখি একটা মেয়ে সম্পূন উলঙ্গ হয়ে আমার বুকর উপর শুয়ে
আছে।তার মুখ দেখতে পারছি না।কারন মেয়েটার মুখ চুলে ঢেকে আছে।ওর সাথে যে
আমিও উলঙ্গ হয়ে আছি তা বেশ বূঝততে পারছি।একি আমার ঘড়ে মেয়ে আসল কি করে।না
মনে পড়ছে না।আমি কাপা কাপা হাতে মেয়েটার মুখের উপর থেকে চুল সরাতেই যাকে
দেখলাম তাতে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেজ্ঞে পড়ল।একি দেখছি আমি ভাবি আমার রুমে
কি ভাবে আসল।কালকে তো ভাবির ফুলসজ্জা ছিল।ভাবিকে তো ভাইয়ার রুমে থাকার
কথা।তাহলে আমার রুমে ভাবি কি ভাবে আসল।ঊফ খোদা ভাবতে পারছিনা।যদি বাড়ির কেউ
আমাদের এই অবস্থায় দেখে তাহলে কি হতে পারে তা ভাবতেই আমার কলিজা শুখে
যাচ্ছে।জাওরি কথা কারন কেউ যদি জানতে পারে বিয়ের প্রথম রাতেই বাড়ির বৌ
নিজের বর কে রেখে পরপূরুসের সাথে রাত কাটিয়েছে।আর ছেলেটা যদি তার দেবর
হয়।তাহলে তো কথাই নেই।আমি স্নেহাকে ধাক্কা দিয়ে বুকের উপর থেকে সরাতেই
স্নেহা যা বললো তাতে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেজ্ঞে পড়ল।কারন স্নেহা বললো
যে...
(to be continued)