Friday, August 9, 2019

ভাবি যখন বউ

                           ভাবি যখন বউ






শোধ (part 1) ঠক ঠক ..
কে..(সোহান)
আমি স্নেহা মানে তোমার ভাবি।দরজা একটু খোল।(স্নেহা)
দরজা খোলার পর।ভাবি আপনি আমার রুমে।আজ না আপনার বাশর রাত।(সোহান)
তোমার ভাইয়া বলল তুমি নাকি পায়ে ব্যাথা পেয়েছ তাই এই ইনজেকশনটা দিতে এলাম।(স্নেহা)
ঐ একটু পেয়েছি।তাই বলে বাশর না করেই দেবরের সেবা করতে হবে।তোমার ঐ হিংসুটে বরটা কি ভাববে বলতো।(এরই ভিতর ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে)(সোহান)
যা ভাবার ভাবুক।তা তোমার গালফ্রেন্ড কয়টা।(স্নেহা)
কি যে বল না।আমার মতো বাজে দেখতে ছেলের সাথে কোন মেয়ে প্রেম করবে।এরই মধ্যে আমার কেমন জানি অসস্থি লাগছে।আর গরমে গা গামছে।(সোহান)
কি যে বল তুমি দেখতে যা সুন্দর আর কিউট আমার তো মনে হয় তোমার অলরেডি গার্লফ্রেন্ড আছে।আমাকে দেখে লজ্জা পাচ্ছ।(স্নেহা)
আরে লজ্জা পাব কেন।সত্যি আমার কোন গালফ্রেন্ড নেই।(সোহান)
জানি জানি মুখে বলছ কেউ নেই।কিন্তু ঠিক এক সময় দেখা যাবে তোমার গালফ্রেন্ড আছে।তাকে তোমার এই সুন্দর নরম বিছানায় নিয়ে কত আদর করছ।আরে তুমি এত ঘামছ কেন।এদিকে এসো তোমার ঘাম মুছে দেই।(স্নেহা)
(এদিকে ইনজেকশনটা দেওয়ার পর থেকেই কেন জানি গরম লাগছিল।আর এখন গরমের সাথে কেন জানি মনে হচ্ছে আমার কেন জানি ভাবির উপর কুনজর পড়ছে।বারবার নিজেকে সামলাতে চেষ্টা করছি তবুও ব্যার্থ হচ্ছি।নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে বললাম...) কই ঘামছি।অনেক রাত হয়েছে ভাইয়া তোমার জন্যে অপেক্ষা করছে।তুমি দেরি করলে রাগ করতে পারে।(সোহান)
না তোমার ভাই রাগ করবে না।আমার কাছে এসো তোমার মুখের ঘাম মুছে দেই।বল নিজের বুকের উপর থেকে বিয়ের সাড়ির আচল সরিয়ে দেয় আর আমার খুব কাছে আসে।(স্নেহা)
স্নেহা আমার কাছে আসার ফলে আমার চোখ শুধূ বারবার স্নেহার বুকের দিকে যচ্ছে।(সোহান)
কি হলো তুমি আমার দিকে এভাবে তাকিয়ে কি দেখছ।(স্নেহা)
তোমাকে দেখছি।(নেশার ঘোড়ে বলছি সোহান)
তাই আমাকে এভাবে দেখার কি আছে।(স্নেহা)
তোমাকে দেখতে একদম আমার অধরার মত লাগছে।মন চাইছ তোমাকে...(সোহান)
এই অধরাকে ।আর আমাকেই বা কি??(স্নহা আমার শরীরের বা গায়ে সাথে গা ঘেসে বললো)
অধরা আমার গার্লফ্রেন্ড ছিল।আর তোমার এই সৌন্দর্য তোমার গায়ের ঘ্রান যেন অধরার মত।মন চাচ্ছে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে করতে সুখের সাগড়ে ভেসে যেতে।(সোহান)
তাই কে মানা করেছে তোমাকে।আমিও তো তোমার মাঝে আজ হারিয়ে যেতেই তোমার ভাইকে দুধের সাথে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে তোমার কাছে এসেছি।তুমি আমাকে আদর করবে না।স্নেহা সোহানকে জড়িয়ে ধরে)
স্নেহা আমাকে জড়িয়ে ধরার ফলে।আমার ভিতরের পশুটা জেগে ওঠে আর স্নেহা বিছানায় ফেলে ওকে চুমা খেতে খেতে স্নেহার গা থেকে সব কাপর খুলে ফেলে দেই।আর ওর সারা শরীরে আদর করতে করতে হাড়িয়ে যাই এক অজানা সুখের দুনিয়া।পরের দিন ঘুম ভাজ্ঞে বাড়িতে মা বাবার হই চই য়ে।ঘুম ভাজ্ঞতেই মনে হলো কেঊ আমাকে জড়িয়ে ধরে বুকে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে।আমি তাকিয়ে দেখি একটা মেয়ে সম্পূন উলঙ্গ হয়ে আমার বুকর উপর শুয়ে আছে।তার মুখ দেখতে পারছি না।কারন মেয়েটার মুখ চুলে ঢেকে আছে।ওর সাথে যে আমিও উলঙ্গ হয়ে আছি তা বেশ বূঝততে পারছি।একি আমার ঘড়ে মেয়ে আসল কি করে।না মনে পড়ছে না।আমি কাপা কাপা হাতে মেয়েটার মুখের উপর থেকে চুল সরাতেই যাকে দেখলাম তাতে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেজ্ঞে পড়ল।একি দেখছি আমি ভাবি আমার রুমে কি ভাবে আসল।কালকে তো ভাবির ফুলসজ্জা ছিল।ভাবিকে তো ভাইয়ার রুমে থাকার কথা।তাহলে আমার রুমে ভাবি কি ভাবে আসল।ঊফ খোদা ভাবতে পারছিনা।যদি বাড়ির কেউ আমাদের এই অবস্থায় দেখে তাহলে কি হতে পারে তা ভাবতেই আমার কলিজা শুখে যাচ্ছে।জাওরি কথা কারন কেউ যদি জানতে পারে বিয়ের প্রথম রাতেই বাড়ির বৌ নিজের বর কে রেখে পরপূরুসের সাথে রাত কাটিয়েছে।আর ছেলেটা যদি তার দেবর হয়।তাহলে তো কথাই নেই।আমি স্নেহাকে ধাক্কা দিয়ে বুকের উপর থেকে সরাতেই স্নেহা যা বললো তাতে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেজ্ঞে পড়ল।কারন স্নেহা বললো যে...
(to be continued)

3 comments: